বৈশাখ মানেই প্রাণের মেলা আর তারুণ্যের জয়গান। তরুণ-তরুণীদের বৈশাখের পোশাক
আর সাজ-সজ্জা এই উৎসবের বড় একটি ট্রেন্ড। সালোয়ার-কামিজ, শাড়ি বা ফতুয়া—পোশাক যা–ই হোক
উজ্জ্বল ঝলমলে রঙেই তো তারুণ্যের প্রকাশ।
সামনে পয়লা বৈশাখকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে কেনা-কাটা। ক্রেতাদের বেশির ভাগই তরুণ-তরুণী। তাই বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস বা অনলাইন শপেও উজ্জ্বল রঙের পোশাকের সমাহার। আর বৈশাখের ঐতিহ্যবাহী লাল-সাদা রঙের পোশাক তো আছেই।
পোশাক যা–ই হোক, সেটা হতে হবে ঝলমলে ও রঙিন—বেশির ভাগ তরুণ-তরুণীর ভাবনা তেমনই। ‘এ বছর দেখছি উৎসবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বদলে গেছে পোশাকের ঢং। মেরুন, কমলা কিংবা ম্যাজেন্টা—এ ধরনের উজ্জ্বল রং ব্যবহার করে এবার পোশাকগুলোতে উৎসবের মেজাজ আনা হয়েছে। আর সবাই উজ্জ্বল ও আরামদায়ক কাপড়ই কিনতে আগ্রহী।’
অফলাইনের মতো অনলাইনেও চলছে কেনাকাটার ধুম।ইন্টারনেট র্সাচ করে বিভিন্ন অফার ও উজ্জল রং এর অনেক পোষাক দেখাগেল।যে গুলিতে বাঙালির উৎসব বলে ডিজাইনে গ্রামবাংলার ছাপ আছে । গরম থাকবে বলে সুতি কাপড়ের দিকে সবার আগ্রহ বেশি। তবে রংটা উজ্জ্বল হতে হবে।’ বিক্রয়কর্মীরা জানান, এবার তরুণীরা সেমি লং কিংবা লং কাটের সালোয়ার কামিজই পছন্দ করছেন বেশি। আর তরুণদের পছন্দ লং ও সেমি লং পাঞ্জাবির সঙ্গে চুড়িদার ও চোস্ত পায়জামা। তবে তরুণেরা ফতুয়া ও টি-শার্টও বেশ ভালোই কিনছেন বলে জানালেন দোকানিরা।
সামনে পয়লা বৈশাখকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে কেনা-কাটা। ক্রেতাদের বেশির ভাগই তরুণ-তরুণী। তাই বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস বা অনলাইন শপেও উজ্জ্বল রঙের পোশাকের সমাহার। আর বৈশাখের ঐতিহ্যবাহী লাল-সাদা রঙের পোশাক তো আছেই।
পোশাক যা–ই হোক, সেটা হতে হবে ঝলমলে ও রঙিন—বেশির ভাগ তরুণ-তরুণীর ভাবনা তেমনই। ‘এ বছর দেখছি উৎসবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বদলে গেছে পোশাকের ঢং। মেরুন, কমলা কিংবা ম্যাজেন্টা—এ ধরনের উজ্জ্বল রং ব্যবহার করে এবার পোশাকগুলোতে উৎসবের মেজাজ আনা হয়েছে। আর সবাই উজ্জ্বল ও আরামদায়ক কাপড়ই কিনতে আগ্রহী।’
অফলাইনের মতো অনলাইনেও চলছে কেনাকাটার ধুম।ইন্টারনেট র্সাচ করে বিভিন্ন অফার ও উজ্জল রং এর অনেক পোষাক দেখাগেল।যে গুলিতে বাঙালির উৎসব বলে ডিজাইনে গ্রামবাংলার ছাপ আছে । গরম থাকবে বলে সুতি কাপড়ের দিকে সবার আগ্রহ বেশি। তবে রংটা উজ্জ্বল হতে হবে।’ বিক্রয়কর্মীরা জানান, এবার তরুণীরা সেমি লং কিংবা লং কাটের সালোয়ার কামিজই পছন্দ করছেন বেশি। আর তরুণদের পছন্দ লং ও সেমি লং পাঞ্জাবির সঙ্গে চুড়িদার ও চোস্ত পায়জামা। তবে তরুণেরা ফতুয়া ও টি-শার্টও বেশ ভালোই কিনছেন বলে জানালেন দোকানিরা।
‘বৈশাখের এবারের পোশাকগুলোতে যেমন আছে বৈচিত্র্য তেমনি আছে দেশি থিমও। বিভিন্ন দোকানে মান ও কাজ ভেদে তরুণীদের সালোয়ার-কামিজ পাওয়া যাচ্ছে পাঁচ শ থেকে তিন হাজার টাকায়। শাড়ির দাম পড়ছে সাত শ থেকে দশ হাজার টাকা। তরুণ-তরুণীদের ফতুয়া মিলছে ছয় শ থেকে দুই হাজার টাকার মধ্যে। আর তরুণদের পাঞ্জাবি পাওয়া যাচ্ছে আট শ থেকে আট হাজার টাকায়।
very nice post
ReplyDelete